SKTEC + আমরা = ❓ (Memories)

SKTEC


Sheikh Kamal Textile Engineering College ক্যাম্পাস দূরে রেখেই শুধুমাত্র বোঝা যায় তা কি! সেই মহাকাব্যের বই থেকে অল্প কিছু পাতা,

▶️ Md.Moktar Hossen
ক্যাম্পাস স্মৃতিচারণ

🔸দৃশ্য-১
আগামিকালকের ক্লাস রুটিনঃ
শিলা ম্যাম-১০ টা
ফাহাদ স্যার-১১ টা
CR সেলিমের এই মেসেজটা আর গ্রুপে পাচ্ছি না!!
মিস করছি বন্ধুদের সাথে ক্লাস করাটা।
🔸দৃশ্য-২
আমিঃ মামা ১ কাপ দুধ দিবেন।
মামাঃ চিনি দিয়ে নাকি চিনি ছাড়া.?
আমিঃ চিনি ছাড়া মামা।
হযরত মামার দোকানে বসে দুধ এবং সিঙ্গাড়া খাওয়াটা আবার কবে হবে!

রুমমেটদের সাথে কাটানো সময়!
গোল হয়ে বসে ইফতার করা!
সেহরির সময় সবাই একসাথে বসে সেহরিহ্ করা।
ক্যাম্পাসের সকল সৃতি এখন চোখের কোনায় লেগে আছে।
মিস ইউ SKTEC!!

▶️ Md.Robin Hossain
১. এসকেটেকে ভর্তি হওয়ার পর নিজ জেলার কোনো বড় আপুও বান্ধবী পায় নাই যেটা খুবই দুঃখজনক!
২. প্রচুর ইনোসেন্ট থাকার কারনে এখনও রিলেশনটা করা হয়ে ওঠে নি, তাই বন্ধুরা সবাই মিলে সিঙ্গেল সোসাইটির সভাপতি বানিয়ে যেটা খুবই মজাদার।
৩. বন্ধুদের সাথে রাতে হলের ছাদে বসে আড্ডা দেওয়াটা খুবই মিস করি।
৪. ডিপার্টমেন্টের বন্ধুদের সাথে ফুটবল খেলাটা ভীষন মিচ করি।
৫. স্পন্দন ব্লাড সোসাইটির সেচ্ছাসেবী কাজটা অনেক মিস করছি।

▶️ Siam Ahmed
করোনা ভাইরাস এসে থমকে গেছে পথ চলা থমকে গেছে সব কিছু। ঘরে বসে মনে পড়ছে পুরনো দিনের কথাগুলা। মনে পড়ছে ক্যাম্পাস জীবনের দিনগুলো।

সকাল ৬ টার সময় ঘুম থেকে উঠে এক রুমমেট (কাউসার) কে সাথে নিয়ে চৌরাস্তা হোটেলে গিয়ে পুরি আর ডিম পোচ খাওয়া, ৩ রুমমেট মিলে এক রুমমেট কে ফাঁসানো ।
সবচেয়ে বেশি মনে পরছে মোক্তার ভাই এর সাথে প্রশাসনিক ভবন এর সমানে বসে থেকে গল্পঃ করা ছবি তোলা নিয়ে কথা বলা , সারাদিন এর ঘটা ঘটনা গুলা নির্দ্বিধায় আলোচনা করা তার পর এক সাথে মামার দোকানে খেতে যাওয়া।
ফুটবল মাঠে মোক্তার ভাই এর কথা খুব মনে পরে ভাই গোলকিপার কিন্তু মাঠে গেলেই দেখি ভাই ১০ নম্বর জার্সি নিয়ে খেলছে। তবে ভাই ১ বা ১০ যে জার্সি নিয়ে খেলে ২ টা তেই ১০০ তে ১০০ ।
ক্যাম্পাসে বন্ধু দের বাদ দিলে মোক্তার ভাই এমন একটা মানুষ যার সাথে সব কিছু আলোচলা করি। ফিরতে ইচ্ছে করছে ওই দিন গুলোতে ফিরে যেতে।

▶️ Parvez Masud
প্রানের campus "Sheikh kamal textile Engineering College, Jhenaidah ""(Sktec)
👉Campus এ আমাদের ৪ টা Department. Senior and junior সবাইকে miss করছি।
👉তবে সব চেয়ে বেশি miss করছি আমার প্রিয় বন্ধুদের। যাদের সাথে এক হলে থেকেছি।যাদের সাথে আছে হাজার মুহূর্ত।
👉জানিনা করোনার বিপদ শেষ হলে কবে ফিরবো প্রানের ছোট আবাসিক Campus টিতে।
👉miss you sktec family very much 😍

▶️ Md. Abdullah Islam
শেখ কামাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
সংক্ষেপে SKTEC।২০১৮-২০১৯ শিক্ষা বর্ষে ভর্তি পরিক্ষার মাধ্যমে এইখানে ভর্তি হওয়ার সুযোগ লাভ করি।গত ১৭-০৩-২০০০ তারিখ থেকে করোনা ভাইরাসের জন্য ক্যাম্পাস বন্ধ।জানিনা আবার কবে খুলবে আমার প্রানের ক্যাম্পাস। আর সঙ্কায় আছি আদোও কি সবাই ফিরতে পারব এই প্রানেে ক্যাম্পাসে।SKTEC 100% আবাসিক হওয়ার সুবাদে SKTEC Students hall-2 তে থাকার সৌভাগ্য লাভ করেছি।এইটা আমার কাছে দ্বিতীয় বাড়ি।আমার নিজের বাড়ির পরে আমার সবচেয়ে প্রিয় জায়গা।আমার প্রতিটা পদধূলি মিছে আছে এইখানে।এইখানে আমার প্রায় সকল ব্যাচমেটরা থাকে।আমরা সবাই একে ওপরের সাথে এমন ভাবে মিলেমিশে থাকি আমাদের কাউরো মনেয় হয়না আমারা বাড়ি ছেড়ে দূরে কথাও আছি।আমি আমার সকল ব্যাচমেটদের অনেক মিস করছি।মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে এই পার্থনা জেন আমরা সবাই একসাথে ফিরতে পারি আমাদের দ্বিতীয় বাড়িতে। Miss you sktec and Miss you sktec student hall-2❤❤❤❤।

▶️ Farzana Keya
"ক্যাম্পাসের সেই দিনগুলি"

ক্যাম্পাসের স্মৃতি টা খুব বেশি দিনের না। মাএ ১০ দিনের।এই অল্প কয়েক দিনের মধ্যই শেখ কামাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের একজন হতে পেরে আমি খুবই গর্বিত।বাসা থেকে প্রায় ১৪ ঘন্টা পাড়ি দিয়ে অনেক দূরে গিয়ে থাকতে হবে এটা ভেবে প্রথমে খুবই নারভাস ছিলাম।কিন্তু সেখানে গিয়েই পেলাম একটি পরিবার। ক্যাম্পাসের মনোরম পরিবেশ, একঝাক বন্ধু বান্ধব, থাকার জন্য হল,শিক্ষক দের পাঠ কার্যক্রম এবং তাদের বন্ধুত্ব সুলভ আচরন স্যতিই অসাধারণ,আর আমাদের গাইড করার জন্য সিনিয়র ভাই বোন রা তো ছিলই। খুব মিস করছি সেই দিন গুলি।সারা দিনের ক্লাস শেষে বন্ধু দের সাথে রাত জেগে আড্ডা দেয়া,তাদের সাথে ভাগাভাগি করে খাবার খাওয়া আর খুনসুটি গুলু খুবই মিস করছি । আবার ফিরে পেতে চাই সেই দিন গুলু।আবার ফিরে যাতে চাই সেই নিড়ে।
ভাল থাকুক ভালবাসার ক্যাম্পাসটি এবং ক্যম্পাদের মানুষ গুলো!

▶️ Tanzila Sultana
"কবে যাব ফিরে"

ক্যাম্পাসে স্মৃতি বেশিদিনের নয়।মাত্র ১০ দিনের। তবে এই ১০ দিনেই শেখ কামাল টেক্সটাইল ইন্জিনিয়ারিং কলেজ পরিবারের একজন হয়ে উঠেছিলাম।এই অল্প কয়দিনেই যাদের সাথে পাড়ি দিব বহুদূর সেই সহযাত্রীদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক হয়ে উঠেছিল।আবার এদের মধ্য থেকেই কয়েকজন হয়ে উঠেছিল প্রাণের সাথী।আজকে আমার,কালকে তার,পরশু ওর রুমে আড্ডা দিয়েই মাঝরাত পার করে দিতাম আমরা ৬ জন।আজ কোয়ারান্টাইন নামক অপ্রিয় সত্যের আড়ালে বসে সেসব কথাই মনে পড়ছে বারে বারে।মনে পড়ছে তাদের কথা।মনে হচ্ছে, কথায় কথায় যে হাসির দমকা বাতাস বইত, সে বাতাস যেন এখনও আশেপাশে বইছে।
সেসব স্মৃতি মাথায় নিয়ে দিন গুনছি আর নিজের মনেই বলছি-"কবে যাব ফিরে?"

A Literature By
ECA
Of
Sheikh Kamal Textile Engineering College

Editor
Md. Moktar Hossen
Committee Manager

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ